শুক্রবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৪
27 Nov 2024 11:00 pm
ছাদেকুল ইসলাম রুবেল,গাইবান্ধাঃ- নাম সুলতানা (২৭)পিতাঃ মৃত সাবু মিয়া। মাতাঃ রাসিদা বেগম (৭০)পলাশবাড়ী পৌর শহড়ের নুরপুর গ্রামের ৬ নং ওয়ার্ডের বাসিন্ধা।
এক ভাই বুলু জীবিকার টানে দীর্ঘদিন ঢাকা গার্মন্সে কাজ করেন দীর্ঘদিন সে বাড়ী আসে না বা কোন খোঁজ নেয় না।
সংসারের আয়ের উৎস একমাত্র বৃদ্ধা মা রাবেয়া (৭০) তার শরিল চলে না বয়সের ভারে নুয়ে পড়েছেন।ক্ষুধার তারনায় প্রতিবন্ধী মেয়ের মুখের দিক তাকিয়ে অন্যের বাড়ীতে কাজ করেন।বৃদ্ধা রাবেয়া বলেন নিজে ও প্রতিবন্ধী মেয়ের পেটের ক্ষুধার তারনায় শরিল না চললেও অন্যের বাসায় ঝিয়ের কাজের জন্য বাহির হই।বেশি বয়স হওয়া ভারী কাজ না করতে পারায় সবাই কাজ দেয় না।যে দিনে কাজ করি সে দিন একমুঠো মা মেয়ে খাতে পাই।যেদিন কাজ নেই সেই দিন না খেয়েই দিন যাপন করি।প্রতীবদ্ধী হলেও সে বাস্তার পাশ্বে বাড়ী হওয়ায় সব সময় রাস্তার পাশ্বে বসে থাকেন চলাচল মানুষের মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল কারে তাকিয়ে নিজের মনে হাসে কিন্ত কারও কাছে হাত পাতে না।শত দুঃখ কষ্টের মাঝেও মুখে হাসি লেগেই থাকে প্রতিবদ্ধী সুলতানার।
সে দেশের ধর্মপ্রাণ মুসালমান ও সরকারি বেসরকারী সংস্থার শুভ দৃষ্টি কামনা করছেন। ঈদ সামনে সবার কাছে সামন্য একটু ফেতেরা কামনা করছেন।।সমাজের দানশীল মানুষের একটু শুভ দৃষ্টি কামনা করেছেন।আপনাদের সামান্য দানই আমি দুমুঠো খেয়ে পড়ে বাঁচতে পারবে। সে বলে আপনাদে খাবারের উশিষ্ট খাদ্য ডাসবিনে না ফেলে আমায় দিলেও আমি খেয়ে বেঁচে থাকতে পারি।
সাহাস্য পাঠানের নাম্বার নগদ 01737673425