মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫
16 Apr 2025 03:44 am
![]() |
প্রেস বিজ্ঞপ্তি১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতায় আইনে তরুন উদ্যােক্তা মেঘনা আলমকে ৩০ দিনে আটকাদেশের প্রতিবাদে ২০টি সংগঠনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
আজ ১৪ এপ্রিল ২০২৫, বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের সভাপতি কমরেড বদরুল আলম ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ ইকবাল খান, বাংলাদেশ কিষাণী সভার সভানেত্রী ডাঃ সামসুন্নাহার খান ডলি ও সাধারণ সম্পাদক সাবিনা ইয়াসমিন,বাংলাদেশ আদিবাসী সমিতির সভাপতি অমুলি কিসকু ও সাধারণ সম্পাদক স্বপন এক্কা, বাংলাদেশ ভাসমান নারী শ্রমিক ইউনিয়নের সভানেত্রী হোসনে আরা বেগম ও সাধারণ সম্পাদিকা জাহানারা বেগম, গণছায়ায় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি মোতাহার হোসেন।
বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি কুদরাতি-ই-খোদা তোতন ও সাধারণ সম্পাদক এ এ এম ফয়েজ হোসেন, বাংলাদেশ জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শামীম আরা ও সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান, বাংলাদেশ ভূমিহীন সমিতির সভাপতি মাহাবুব হোসেন বাদল ও সহ-সভাপতি ডাঃ সামছুল আলম, রেডিমেড গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি লাভলী ইয়াসমিন।
ন্যাশনাল লেবার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মরিয়ম আক্তার শিউলি,সম্মিলিত শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক নাহিদ হাসান নয়ন, মাদারল্যান্ড গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভানেত্রী সালেহা ইসলাম শান্তনা ও সাধারণ সম্পাদক আল-আমিন, শ্রমজীবী আন্দোলনের সভাপতি শ্রমিক নেতা হারুন অর রশিদ, বাংলাদেশ চাষী সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সুলতান আহমেদ বিশ্বাস,সমন্বিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম পথিক ও সাধারণ সম্পাদক ডলি আক্তার,ভূমিহীন গণপরিষদের আহবায়ক কামরুজ্জামান ফিরোজ, সারা বাংলার কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শিবলী আনোয়ার, বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজন, জাগো বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি বাহারানে সুলতান বাহার।
বাঁচতে শিখ নারীর সভাপতি ফিরোজা বেগম সংবাদপত্রে এক যুক্ত বিবৃতিতে গত ৯ এপ্রিল ২০২৫ সন্ধার পরে ডিবি পুলিশের মিথ্যা অজুহাতে, সন্ত্রাসী কায়দায়, দরজা ভেঙ্গে তরুণ উদ্যোক্তা মেঘনা আলমকে গ্রেফতার করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। নেতৃবৃন্দ বিবৃতিতে বলেন, গত ১০ এপ্রিল ২০২৫, রাত ১০টায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের আওতায় ৩০ দিনের আটকাদেশ দিয়ে মেঘনা আলমের নাগরিক অধিকার হরন করে যা মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।নেতৃবৃন্দ বলেন,স্বার্থাম্বেষীমহল তাদের ব্যাক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করার পথ বেছে নিয়েছে।বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক।
অপর এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন,আজ মেঘনা আলমের পরিবার হাইকোর্টে ব্যারিষ্টার সারা হোসনের মাধ্যমে রিট করেন। মহামান্য হাইকোর্ট বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না মর্মে সরকারের প্রতি দুই সপ্তাহের জন্য রুল জারী করেন।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, রাতের অন্ধকারে বিশেষ আদালত বসিয়ে মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে বিতর্কিত "কালো আইন" প্রয়োগ করে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেন যা নজীরবিহীন। ডিএমপি কর্তৃক বিবৃতি মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রমূলক।নেতৃবৃন্দ মেঘনা আলমের আটকাদেশ প্রত্যাহার এবং নিঃস্বার্থ মুক্তির জোর দাবী করেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নিকট।
বার্তাপ্রেরক-জায়েদ ইকবাল খান,সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশন