বৃহস্পতিবার, ০৫ জানুয়ারী, ২০২৩
27 Nov 2024 11:13 am
বুধবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ ন্যাশনাল হেলথ অ্যাকাউন্টসের ষষ্ঠ রাউন্ডের চূড়ান্ত ফলাফল অবহিতকরণ কর্মশালায় এ কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যসেবায় ব্যক্তির পকেট খরচ অনেক বেশি। এই সেবায় সরকার কী পরিমাণ ব্যয় করে, সেটিও সামনে আসা উচিত। অনেক লজিস্টিক লাগে, প্রচার-প্রচারণা দরকার হয়। নতুন নতুন অবকাঠামো তৈরি হয়, সেখানেও খরচ হয়। মহামারি এলে আবার বাড়তি ব্যয় হয়, যেটা ভ্যাকসিনেশনে হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, পকেট খরচ কমাতে হলে প্রাইভেট ক্লিনিকের খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আবার বড় একটা অংশ বিদেশে চিকিৎসা নেয়, সেটিরও একটা প্রভাব এতে পড়ে। পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় যন্ত্রপাতিসহ অনেক কিছু নষ্ট হয়। ফলে চিকিৎসা ব্যয়ের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এজন্য তদারকি ও জবাবদিহি বাড়াতে হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, অনেক সময় বরাদ্দ অর্থ ও অন্যান্য লজিস্টিক সাপোর্ট ঠিকঠাক ব্যবহার হয় না। স্বাস্থ্যখাতে এসব ঘাটতি থাকলে দেশ এগোতে পারবে না। এই মুহূর্তে দায়বদ্ধতা ও তদারকি সবচেয়ে বেশি দরকার। দুর্নীতি বন্ধ করা গেলে অনেক কিছু পরিবর্তন হবে। পাশাপাশি উন্নত দেশগুলোর মতো সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্যবীমা চালু করতে হবে।