অফিস ডেস্ক
প্রতিবেদন প্রকাশ: ০৫ নভেম্বার ২০২৫, সময়ঃ ০৯:০৬
পীরগঞ্জ(রংপুর) প্রতিনিধিঃ -পরকীয়া করতে গিয়ে সব হারালেন স্ত্রী সুমি বেগম। বিয়ের দাবি নিয়ে এখন প্রায়ই প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করেও মিলছে না কোন সমাধান।
স্থানীয়রা জানান, চতরা ইউনিয়নের নাদমপাড়া গ্রামের জিয়াউর রহমান জিয়া প্রথমে চতরা বাজারে কাপড়ের দোকান দিয়ে বেপরোয়া হারে সুদের কারবার শুরু করে। মরহুম আতিয়ার রহমানের স্ত্রী সুমি বেগমকে কৌশলে পরকীয়া শুরু করে এবং ঘরে স্ত্রী থাকার সত্তে¡ও সুমিকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে আতিয়ারের জমিগুলো লিখে নেয় সুমি। আতিয়ারের স্ত্রী এবং সম্পাদ ভোগ করাতে নাটকীয় ভাবে বিষ গিলিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এ বিষয়টি ধামাচাপা দিতে চতরাহাটসহ প্রশাসনের পকেটে লাখ লাখ টাকা ব্যয় করেছে সুদারু জিয়া। আতিয়ার মৃত্যুর পর সুমিকেও ধোঁকা দিতে মরিয়া সেই জিয়া।
মরহুম আতিয়ার রহমানের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তাদের পরিবারের লোকজন সকলেই সহজ সরল তাছাড়া জিয়া আওয়ামী লীগ নেতা যে কারনে কেউ তার সাথে পেরে উঠতে পারেনি। জিয়াও ক্ষমতা পেয়ে ফুলে কলাগাছ হয়ে ছিল। আতিয়ার রহমানের মা সেরেজা বেগম বলেন, আমার ছেলের সংসার শেষ করে তাকে হত্যা করেছে জিয়া এবং সুমি। আমার ছেলে জিয়াকে দেখতে পারতো না। জায়গা জমি এবং আমার ছেলের বউ কে করে নিতে তাদের অনেক নাটক। জিয়া প্রায় ৬০ লাখ টাকা ধার নিয়ে ব্যবসা করে কাপড়ের।
আমার ছিলে পাওনা টাকা চাইতে গেলে রাগারাগি করে জিয়া এবং সুমি। আতিয়ার কে তারা দুই জন হত্যা করেছে এটা ইউনিয়নবাসি সকলেই জানে। আমি ছেলে হারিয়ে রংপুর আদালতে ২ জনের বিচার চেয়ে মামলা দায়ের করি বর্তমানে মামলাটি ররংপুর জজ আদালতে চলমান রয়েছে।
মোঃআকতারুজ্জামান রানা,পীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
© 71 Vision ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
সতর্কতাঃ অনুমতি ব্যতীত কোন সংবাদ বা ছবি প্রকাশ বা ব্যবহার করা যাবে না।