বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
24 Nov 2024 06:36 am
মামুন হাওলাদার ইন্দুরকানী উপজেলা প্রতিনিধি:- ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবের নির্বাচনের কাগজপএ যাচাই বাছাইয়ের জন্য তিনজন সাংবাদিক নিয়োগ করা হয়।২১/৭/২৪ জুলাই মাস ব্যাপী কাগজপএ যাচাই বাছাইয়ের পর ২৫ জনের কাগজপএ সঠিক বলে জানা যায়।আমি মোঃ মামুন হাওলাদার আমার ক্রমিক নং ২৫।আমার যাচাই বাছাইয়ের কমিটিতে আমার নাম থাকলে ও নির্বাচনের ভোটার তালিকায় আমার নাম নেই।
আমি সাংবাদিকদের কাছে শুনতে পাই আমার নাম ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক যুগান্তর পএিকার প্রতিনিধি এইচ,এম ফারুক হোসাইন ক্ষমতা বলে বাদ দিয়াছে বলে জানা যায়।আমি ১১/১২/২০২৪ সদস্য থাকার জন্য ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর আবেদন করলে তিনি আমাকে প্রেসক্লাবের নির্বাচনের পর দেখাইয়া দেবে বলে হুমকি দেয়।১২/১১/২০২৪ তারিখ এই বিযয়ে ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল হাসান মুহাম্মাদ আলী স্যারের কাছে বলতে গেলে তিনি বলেন, আমার কথা শোনার মত তার মন মানসিকতা নেই।এসময় উপস্হিত ছিলেন প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম উপজেলা প্রকৌশলী লায়লা মিথুন।১২/১১/২০২৪ তারিখ জেলা প্রশাসকের বরাবর আবেদন
করলে স্যার আমার কথা শোনেন এবং কাগজপএ দেখেন। আমাকে স্যারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল হাসান মুহাম্মাদ আলী স্যারকে ব্যবস্থা নিতে বলেন।তিনি আমার কাগজপএ দেখে ভোটার তালিকায় নাম রাখার জন্য সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে প্রেসক্লাবে চিঠি পাঠান।চিঠির উওর না দিয়ে প্রেসক্লাবের নির্বাচনের দিন নির্ধারন করেন ২৭ শে সেপ্টেম্বর।প্রশাসনের কথা অমান্য করে নির্বাচনের দিন নির্ধারন করেন।প্রেসক্লাবের সভাপতি দীর্ঘ দিন ছিলেন।তার ইশারায় প্রেসক্লাব চলে, যদি তাকে কেউ ভোট না দেয় তার সদস্য পদ থাকবেনা। মন যখন যেটা চায় তখন সেটা করে।কেউ মুখ খুলতে পারেনা।
সভাপতির জ্বালায় সাধারন মানুয হতাশ।দেখার কেউ নেই। আইসিটি কর্মকর্তা চন্দন রায় তিনি আমাকে জানান প্রেসক্লাবের নির্বাচনের জন্য প্রিজেইটিং দায়িত্ব পালন করবেন।