শনিবার, ০৪ মে, ২০২৪
21 Nov 2024 07:33 pm
ছাদেকুল ইসলাম রুবেল,গাইবান্ধাঃ তীব্র গরমে একটু শান্তির জন্য গা জুড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়ার ছায়ায়।ফ্রিজের ঠান্ডা পানিতে গলা ভিজিয়ে আর এসির হাওয়া গায়ে লাগিয়ে খানিকটা স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে বটে, তবে গ্রীষ্মের তপ্ত রোদে চোখ জুড়ানো আর মন ভরানো স্বস্তি মিলছে পলাশবাড়ী উপজেলার পরিষদের প্রবেশ দ্বারে ফুটে থাকা লাল কৃষ্ণ চুড়া গাছের নিচে। গাছে-গাছে বর্ণিল সব ফুলের সমারোহ।
উপজেলা পরিষদে ঢুকতেই পথচারিরা থমকে দাঁড়িয়ে ফুলের দিকে কিছুক্ষণ চাননি, এমন মানুষ পাওয়া ভার হবে নিশ্চয়ই। সোনাঝরা ঝলমলে কৃষ্ণচুড়ার চাহনি গ্রীষ্মের রূপে যোগ করে দ্বিগুণ মাত্রা।
পলাশবাড়ী পলাশফুলের পাশ্বেই চোখ ধাঁধানো টুকটুকে লাল কৃষ্ণচূড়া ফুলে সেজেছে উপজেলা পরিষদ। দূর থেকে দেখলে মনে হয়, বৈশাখের রোদ্দুরের সবটুকু উত্তাপ গায়ে মেখে নিয়েছে রক্তিম পুষ্পরাজি।
এ ছাড়া পলাশবাড়ী টু গাইবান্ধা শড়কের পাশ্বে সরকারী কলেজ ক্যাম্পাসে দেখা মিলছে কৃষ্ণচূড়ার।তবে দর্শনার্থীদের সবচেয়ে বেশি স্বস্তি দিচ্ছে উপজেলা সংলগ্ন দিঘির পাড়ের কৃষ্ণচূড়া গাছগুলো। দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন আগুন জ্বলছে।গ্রীষ্মের ঘামঝরা দুপুরে তাপপ্রবাহে ওষ্ঠাগত পথিকের মনে কৃষ্ণচূড়ার ছায়া এক ধরনের প্রশান্তি এনে দিচ্ছে।
সরকারী কলেজের স্টাফ কাদের বলেন, কলেজ চত্বরে অপরূপ সৌন্দর্যের ডালি সাজিয়ে দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠেছে কৃষ্ণচূড়া। গ্রীষ্মের প্রখর রোদের সবটুকু উত্তাপ গায়ে মেখে সবুজ চিরল পাতার মাঝে ফুটেছে এই রক্তিম পুষ্পরাজি। দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন আগুন জ্বলছে। কলেজ গেট দিয়ে ঢুকলেই ছাত্রী শিক্ষক কিংবা পথচারী, সবার দৃষ্টি কিছুক্ষণের জন্য এ কৃষ্ণচূড়া ফুলে আটকে যাবেই। ফুল দেখলে মন প্রশান্তিতে ভরে যায়। আর কৃষ্ণচূড়া ফুলে অন্যরকম এক ভালোলাগা কাজ করে।