রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
22 Sep 2024 01:39 am
এসএম সিরাজ বগুড়া:- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ বগুড়া সদরের বাঘোপাড়া সাংগঠনিক থানা শাখার উদ্যোগে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩১ আগষ্ট) বিকেলে বগুড়া সদরের গোকুল ইউনিয়নের তমিরুননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হলরুমে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বগুড়া সদরের গোকুল ইউনিয়নের বাঘোপাড়া সাংগঠনিক থানা শাখার উদ্যোগে শাখা আমির ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামী বগুড়া শহর শাখার আমির অধ্যক্ষ আবিদুর রহমান।
এ সময় তিনি বলেন, আমাদেরকে যে আল্লাহ তায়ালা মুক্তি দিয়েছেন, তাহা আমাদের কৃতিত্ব নেই।আল্লাহ পাক আমাদেরকে সুযোগ করে দিয়েছেন।আমরা যদি জনগনকে আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে আনতে পারি তাহলে অবশ্যই দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব ঠিক থাকবে। সুতরাং জনগণের কাছে যান, তাদের কাছে ইসলামি আন্দোলনের দাওয়াত পৌঁছে দিন।
প্রধান আলোচক বগুড়া শহর শাখার নায়েবে আমির মাওলানা আলমগীর হোসাইন।প্রধান আলোচক বলেন, জামায়াতে ইসলামীর ২ জন দায়িত্বশীল যখন মন্ত্রী ছিলেন, তখন তাদের দপ্তরে কোনো দুর্নীতি প্রমান করতে পারেনি পরবর্তী সরকার।আমাদের দায়িত্বশীলরা রাস্টের কাজ করেছেন তখনো সরকারের খরচ গ্রহন না করে, দল থেকে তারা ব্যয় করেছেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, শহর শাখার সেক্রেটারী আ,স,ম আব্দুল মালেক, শহর শাখার কর্ম পরিষদ সদস্য সেলিম রেজা, বগুড়া সদর জামায়াতের সাবেক সেক্রটারী মাওলানা আব্দুল বাছেত প্রমুখ।
আরও বক্তব্য রাখেন জামায়াত নেতা আব্দুল বারি, আবু ইমরান, মিজানুর রহমান, আবু তাহের, রফিকুল ইসলাম, মাওলানা ইকরামুল হক,রবিউল ইমলাম রাজ, মাওলানা আমিনুল ইসলাম,
এ সময় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাঘোপাড়া সাংগঠনিক থানা শাখার আওতায় সকল কর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বগুড়ার বাঘোপাড়া সাংগঠনিক থানার কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত,শনিবার বিকেলে বগুড়া সদরের গোকুল ইউনিয়নের তমিরুননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হল রুমে বাঘোপাড়া সাংগঠনিক থানা জামায়াতের কর্মী সমাবেশ থানা আমীর অধ্যক্ষ ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।থানা সেক্রেটারী আল ইমরানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বগুড়া শহর জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ আবিদুর রহমান সোহেল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন শহর নায়েবে আমীর মাও: আলমগীর হুসাইন, সেক্রেটারী আ স ম আব্দুল মালেক, সহকারী সেক্রেটারী সেলিম রেজা প্রমুখ।
প্রধান অতিথি বলেন জামায়াতের কর্মীদের ঘরে বসে থাকার সময় নেই। সকল মানুষের কাছে কুরআনের দাওয়াত পৌছাতে হবে। জনগনকে আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে আনতে পারি তাহলে অবশ্যই দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব ঠিক থাকবে।
জামায়াতে ইসলামীর ২ জন দায়িত্বশীল যখন মন্ত্রী ছিলেন,তখন তাদের দপ্তরে কোনো দুর্নীতি প্রমান করতে পারেনি পরবর্তী সরকার।আমাদের দায়িত্বশীলরা রাস্টের কাজ করেছেন তখনো সরকারের খরচ গ্রহন না করে,দল থেকে তারা ব্যয় করেছেন।
আরো বক্তব্য রাখেন জামায়াত নেতা আব্দুল বারি,আবু ইমরান,মিজানুর রহমান, আবু তাহের, রফিকুল ইসলাম,মাওলানা ইকরামুল হক,রবিউল ইমলাম রাজ, মাওলানা আমিনুল ইসলাম।