মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
22 Sep 2024 06:23 am
কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার কাহালুর মুরইল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নুরুল ইসলামকে এলাকার কিছু কু-চক্রী মহল অত্র বিদ্যালযের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ভূল বুঝিয়ে অন্দোলনের মাধ্যমে সাময়িক দায়িত্ব হস্তান্তর করতে বাধ্য করেছেন।
মুরইল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষককে সাময়িক দায়িত্ব হস্তান্তর করতে বাধ্য করায় মঙ্গলবার দুপুরে বগুড়ার কাহালু উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপজেলা বে-সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। একই সঙ্গে প্রতিবাদ সভাকে সমর্থন জানান উপজেলা মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ।
প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কাহালু উপজেলা বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম।
অঘোর মালঞ্চা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কাহালু উপজেলা বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু হাসান প্রামানিক এর সঞ্চালনায় উক্ত প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন বামুজা ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও উপজেলা মাদ্রাসা সমিতির সভাপতি ডক্টর মো. আব্দুল মান্নান, কাহালু সিদ্দিকীয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও উপজেলা মাদ্রাসা সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ বি এম হাফিজুর রহমান, নারহট্র বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কাহালু উপজেলা বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাবেক আহবায়ক মো. জয়নুল আবেদীন খান ফিরোজ, কাহালু সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও অত্র সমিতির সাবেক সভাপতি এফ এম এ ছালাম, কর্নিপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইব্রাহিম আলী, বাখরা বালিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহিনুর আলম, তিনদীঘি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেলওয়ার হোসেন, পিড়াপাঠ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সামছুর রহমান, কালীপাড়া ইসমাইম হোসেন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ, ডাঃ আব্দুস সোবহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মতিন, কাহালু মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ফেরদৌস আলম খান রাহি সহ বিভিন্ন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধানগণ ও বিভিন্ন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এবং সুপারগণ। বক্তাগন প্রতিবাদ সভায় বলেন, যারা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে অপ্রীতিকর ঘটনার চেষ্ট করেছে তাদেরকে চিহিৃত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানানো হয়।