শুক্রবার, ০৫ মে, ২০২৩
12 Nov 2024 02:00 am
গত বুধবার রাজধানীতে একটি অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকে এ কথা জানান বিমান প্রতিমন্ত্রী। এ উড়োজাহাজ কেনা হলে সেবার পরিসর বাড়ার পাশাপাশি বিমানে সক্ষমতা আরও কয়েক ধাপ বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।
সূত্র জানায়, জিটুজি পদ্ধতিতে কেনা হচ্ছে এসব বিমান। সম্প্রতি এ বিষয়ে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে সরকার। বুধবার বিমানের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ক্রয়ের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, বর্তমানে বিমানের বহরে আছে ২১টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে ১৮টি নিজস্ব, বাকি তিনটি চলছে লিজ আনা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এসব উড়োজাহাজ নতুন ও পুরনো রুটে ব্যবহার করা হবে। প্রাথমিকভাবে শিগগিরই দুটি এয়ারবাস আনা হবে। আমরা পর্যায়ক্রমে ১০টি উড়োজাহাজ চেয়েছি। তারা আমাদের জানিয়েছে যে ২০২৬/২০২৭ নাগাদ ২টি উড়োজাহাজ দিতে পারবে।’
যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা বোয়িংয়ের পর নতুন বিমানগুলো ফ্রান্সের এয়ারবাস কম্পানির কাছ থেকে কেনা হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের বহরে সবগুলোই বোয়িং। প্রত্যেক দেশেই দেখবেন তাদের বহরে এয়ারবাস ও বোয়িং দুটোই রয়েছে। সবাই সেভাবেই চলছে। আমাদের বহরে এয়ারবাস ছিল না। এভিয়েশন খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে এগুলো কেনা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
ডেইলি-বাংলাদেশ